আদর্শবান এবং পরিশ্রমী ছাত্রনেতা কাউছার হানিফ
তুখোড় ছাত্রনেতা কাউছার হানিফ শুভ। রাজনীতি কে মনে প্রাণে ধারণ করে হয়ে উঠেছেন সফল ছাত্র রাজনীতির বাতিঘর।আওয়ামী পরিবারে জন্ম বলেই বাল্যকাল থেকে মুজিব আদর্শ ধারন করে বেড়ে উঠেছেন আজকের কাউছার হানিফ।পাঁচ লক্ষ মানুষের অভিভাবক আধুনিক চৌদ্দগ্রামের রূপকার জননেতা মুজিবুল হক মুজিবের স্নেহধন্য কাউছার হানিফ ছাত্রলীগের জন্য পরিশ্রমের হাতেখড়ি নেন তার স্কুল জীবন থেকেই।চৌদ্দগ্রামের কৃষক-জনতা-পেশাজীবী- শ্রমজীবী সহ সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে তিনি তার নম্র ব্যবহার এবং ভদ্র আচরনের জন্য এক পরিচিত মুখ।এই চৌদ্দগ্রামের জনপথ থেকে শুরু করে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া সংঘটন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন নিজের সকল ব্যক্তিগত সুখশান্তি বিসর্জন দিয়ে।
দলের স্বার্থের জন্য নিজের জীবন বাজি রাখতেও পিছ পা হন নি তিনি।
৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ (শুক্রবার) ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি রাজিমের হামলার শিকার হন তিনি। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে দেখতে যান তৎকালীন মাননীয় রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব।
কথায় আছে, রাজপথ বেইমানী করে না। ঠিক তেমনি করেই তিনি তার সাহসিকতা, কঠোর পরিশ্রম, একাগ্রতা, নিষ্ঠা, সংগ্রামী মনোভাব ও দলের প্রতি ভালবাসার পুরষ্কার পেয়েছেন।
২০২০ সালে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ছাত্রলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১৭ সালে অাহ্বায়ক কমিটির ১ম যুগ্ম অাহ্বায়ক নিযুক্ত হন।
ভালবাসলে মানুষ যেমন অন্ধ হয়ে যায়। ঠিক তেমন ভাবেই ভালবেসে রাজনীতি তে অন্ধ হয়েছেন কাউছার হানিফ শুভ। ২০১২ সালের হামলার পরও রাজনীতি থেকে সরে যান নি তিনি। বরং দলের প্রতি ভালবাসা এবং মুজিব আদর্শ নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন সফলতার দিকে।রাজপথে থেকে মোকাবিলা করেছে সকল অপশক্তিকে।শিক্ষা শান্তি প্রগতির জন্য লড়ে যাওয়া এক যোদ্ধার নাম কাউছার হানিফ শুভ। আদর্শ ছাত্ররাজনীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তিনি।