কোন পথে রোহিঙ্গা সমাধান?
মিয়ানমারে নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে না পারলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন অসম্ভব। ২০১৮ সালে জাতিসংঘে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর সেইফ জোন তৈরি প্রস্তাব বাস্তবায়নে কূটনৈতিক চেষ্টা জোরদার করার তাগিদ কূটনীতিক বিশ্লেষকদের।
২০১৭ সালের ২৫শে আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয় টেকনাফের উখিয়ায়।সংকট নিরসনে বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক,কূটনৈতিক, রাজনৈতিক, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মাধ্যমে চেষ্টা করলে তিন বছরেও সমাধান মিলেনি।
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন মনে করেন, ভারত ও চীন এই অঞ্চলের মূল রাজনীতি নির্ধারক। বড় দুই রাষ্ট্রের আন্তরিকতা ছাড়া এ সংকট নিরসন সম্ভব না। ২০১৮ সালে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ দফা দাবি রাখে, তার মধ্যে রাখাইন রাজ্যে সেইফ জোন তৈরির প্রস্তাবকেই এখন কার্যকরী বলে মনে করছেন কূটনীতিক বিশ্লেষকরা ।
একদিকে করোনা সংকট অন্যদিকে নভেম্বরে মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচন তাই এ বছরও যে সমাধানের পথ মিলছে না নিশ্চিত, বিশ্লেষকদের মতে।